কলেজে বাংলা ফার্স্ট সেমিস্টার প্রশ্নের mcq প্রশ্ন উত্তর ২০২৪
কলেজে বাংলা ফার্স্ট সেমিস্টার প্রশ্নের mcq প্রশ্ন উত্তর ২০২৪
- প্রাক-চৈতন্য যুগে বাংলা অনুবাদ সাহিত্যের শ্রেয় অনুবাদক কে?
> কৃত্তিবাস।
- রামায়ন কটি কান্ডে বিভক্ত ও কী কী:
> রামায়ন সাতটি কান্ডে বিভক্ত। যথা- বালকাণ্ড আথে অযোধ্যাকান্ড, অরণ্যকাণ্ড, কিষ্কিন্ধ্য) কান্ড,
সুন্দরকান্ড, লঙ্কাকান্ড, উত্তরকান্ড।
- রামায়নে কতগুলি শ্লোক আছে?
⇒ রামায়নে ২৪০০০ শ্লোক আছে।
- কৃত্তিবাসের রামায়নের অনুরাদের নাম কী?
⇒ ‘শ্রীরাম পাঁচালী,
- কে বলেছেন ‘কৃত্তিবাস কীতি বাস কবি, এ বস্ত্রোর অলঙ্কার।
⇒ মধুসূদন দত্ত।
- বাংলা রামায়নের আদি কবি কে?
⇒কৃতি বাস,
- কত সালে প্রথম রামায়ন মুদ্রিত হয়।
⇒1803 সালে।
৪. সংস্কৃত ভাষয়ি মূল মহাভারত কে রচনা করেন?
⇒বেদব্যাস।
৭. বাংলা ভাষায় মহাভারতের সর্বশ্রেষ্ট অনুবাদককে?
কাশীরাম দাস।
10 ‘পরাগলী মহাভারত’ কার লেখা?
⇒ কবীন্দ্র পরমেশ্বরের লেখা।
- ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ র গ্রন্থটির রচনাকাল লেখো ?
1315 শক্ বা 1473 খ্রিঃ,
- ‘শ্রীকৃস্মবিজয়’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
⇒ মালাধর বসু।
- মালাধর বসু কোন গ্রন্থ অনুবাদ করেন।
⇒ ভাগবত পুরান’ গ্রন্থটি।
- মালাধর বসু কোন উপাধি পেয়েছিলেন? ‘খান’ উপাধি পেয়েছিলেন।
⇒গুনরাজ খান’
- বিদ্যাপতি কোথাকার কবি ছিলেন?
⇒ মিথিলার কবি ছিলেন।
- ‘কীর্তিলতা’র রচয়িতা কে?
বিদ্যাপতি
- ‘কীর্তিপতাকা’ বিদ্যাপতি কোন ভাষায় লিখেছেন ⇒ অবহণ্ঠে ভাষায় লিখেছেন।
- বিদ্যাপতি আর কোন নামে পরিচিত ছিলেন ⇒ ‘মৈথিলী কোকিল” নামে পরিচিত ছিলেন।
- বিদ্যাপতিকে ‘অভিনব জয়দের’ উপাধি দেন কে? শিবসিংহ।
২০. ‘বিদ্যাপতি বিচার’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
⇒ সতীশচন্দ্র রায়।
- বিদ্যাপতিকে ‘মৈথিলি কোকিল’ বলা হয় কেন?
বিদ্যাপতি মিথিলা ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আদান- প্রদান করেছিলেন বলে তিনি’ মেথিলি কোকিল’ ‘নামে পরিচিত।
**
- ‘অভিনব ডায়দের’ কাকে বলা হয় এবং কেন বলাহয়
⇒ বিদ্যাপতিকে ‘অভিনব জয়দেব’ বলা হয়। বিদ্যাপতি ‘গীতগোবিন্দ’ থেকে ধঋণ করেছিলেন এবং জয়দেবের আদর্শে অনুপ্রানিত হয়েছিলেন, তাই তিনি ‘অভিনব জয়দেব। বিদ্যাপতি রাজা শিবসিংে কাছ থেকে এই উপাধি পান।
- ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’ অভিধায় কোন বেঘ্নর পদকর্তা পরিচিতি: তিনি কোন পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ পদকর্তা হিসাবে গৃহীত হয়েছেন?
⇒ ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’ অভিধায় বেম্বর পদকর্তা গোবিন -দাস পরিচিত। তিনি মথুরা মাথুর পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ পদকর্তা,
- কে গোবিন্দদাসকে ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’ বলে অভিহিত করেছেন এবং কেন করেছেন।
⇒ বল্লভদাস গোবিন্দদাসকে ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’ বলে অভিহিত করেছেন। 15
আসলে অনংকার ব্যবহারে, মন্ডনকলা নৈপুন্যে, অপূর্ব বৃন্দাকারে এবং শব্দ ব্যবহারের সুমিত কুশলতায় গোবিন্দদাস বিদ্যাপতির সার্থক উত্তরসরি, সেজন্য গোবিন্দদাসকে ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’ বলে অভিহিত করা হয়।
- কে গোবিন্দদাসকে ‘কবিরাজ’ উপাধিতে ভূষিত করেন।
⇒ বৃন্দাবনের শ্রীজীব গোস্বামী,
- বাংলা ভাষায় লেখা প্রথম জীবনী সাহিত্যের নাম কী?
চৈতন্যভাগবত
- চৈতন্যলীলার ব্যাস কাকে বলা হয়?
বৃন্দাবনকে।
- কৃষ্ণদাস কবিরাজ রচিত গ্রন্থটির নাম কী? লঞ্জার্সা
⇒শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত
২৭. ‘শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত’ রচনা করতে কৃষ্ণদাস কবিরাজের কত সময় লেগেছিল?
⇒ দীর্ঘ নয় বছর লেগেছিল।
30 কৃষ্ণদাসের উপাধি কী ছিল?
কবিরাজ,
- শ মঙ্গলকাব্যের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাব্য কোনটি।
⇒ মনসামঙ্গল।
- মঙ্গলকাব্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি?
⇒ চন্ডীমখাল।
- মনসামঙ্গল কাব্যের একজন প্রধান কবির নাম লেখো?
⇒ কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ।
- কেতকাদাস মেমানন্দ কী দুজন করি?
⇒ কেতকাদাস প্রেমানন্দ দুজন কবি নন- একজনের ই কবি, মেমানন্দ মনসাকে কেতকা বলে উল্লেখ করে নিজেকে কেতকার দাঁসরূপে পরিচিত করানোর জন্যে মেমলিন্দ নামের পূর্বে কেতকাদাস উপনাম ব্যবহার 4 করেছেন।
- মনসামঙ্গল কাব্যের সর্বাধিক পরিচিত রচয়িতা কে
বিজয় গুপ্ত।
- ‘মনসাভাসন’ কাব্যের রচয়িতা কে? দ্বিজবংশীদাস।
- চন্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি রুবিকে? একেক
⇒ সম্ভবত মানিক দত্ত।
১৪. কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম কোন্ কাব্য রচনার জন্যে বিখ্যাত
⇒ চন্ডীমঙ্গল কাব্য,
৩৭. কালকেতুর কাহিনী কোথায় পাওয়া যায়?
⇒ চন্ডীমঙ্গলে।
- মানিক দত্ত কে? মানিক দত্তের আবির্ভাব কাল কত
⇒ চন্ডীমখাল কাব্যের আদি গ্রন্থকার হলেন মানিক দত্ত। মানিক দত্তের আবির্ভাবকাল অনুমানিক এয়োদশ শব শতাব্দী।
- দ্বিজ মাধবের কাব্যের নাম কী?
: সারদা চরিত বা সারদাবাখাল।
৪২. দ্বিজ মাধব কত খ্রিস্টাব্দে ‘সারদাচরিত’ রচনা করেন?
⇒ 1501 খ্রিঃ শকাব্দে অর্থাৎ 1579 খ্রিঃ
- চন্ডীমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
> কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
44 মুকুন্দরামের চন্ডীমখালের নাম কী?
⇒ অভয়ামখাল।
- বারোমাস্যা কী?
বারোমাস্যা হল বারো মাসের দুঃখের কাহিনী, চন্ডীমঙ্গলে ফুল্লরার র বারোমাস্যা স্মরণীয় হয়ে আছে।
- চৌতিশা কী?
⇒ চৌত্রিশ অমরে দেবী চন্ডীর স্তব পাঠ করে দেবী চন্ডীকে সন্তুষ্ট করার নাম চৌতিশা,
- কালকেতু-ফুল্লরা চরিত্র দুটি কোন কাব্যের কোন খাণ্ড পাওয়া যায়।
⇒ কালকেতু-ফুল্লরা চরিত্র দুটি কবিকঙ্কন মুকুন্দরামের ‘চন্ডীমঙ্গল কাব্যে’র ‘আখেটিক’ খণ্ডে পাওয়া যায়।
- ধনপতি সদাগর চরিত্রটি কোন্ কাব্যের কোন্ পর্বে পাওয়া। যায়।
=> ধনপতি সদাগর চরিত্রটি কবিকঙ্কনের চন্ডীমঙ্গল কাব্যে? বনিক পর্বে পাওয়া যায়।
- ভারতচন্দ্র কার সভাকবি ছিলেন? ⇒ নবদ্বীপের রাজা কৃষচন্দ্র রায়ের।
- ভারতচন্দ্রের প্রথম গ্রন্থের নাম কী?
* ‘সত্যপীরের পাঁচালী।
- কার সম্পাদনায় কোথা থেকে ‘ইউসুফ জোলেখা প্রকাশিত হয়।
* ড. এনামুল হক-এর সম্পাদনায় ঢাকা বিদ্যা বিশ্ব বিদ্যালয়ের থেকে ‘ইউসুফ জোলেখা প্রকাশিত 6 হয়।
- কোন মূল গ্রন্থ থেকে ‘লোর-চন্দ্রানী’ কাব্য রচিত হয়েছিল? উক্ত গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
⇒ দৌলত কাজী ‘লোর-চন্দ্রানী’ রচনা করেছিলেন ‘মৈনা-সৎ’ নামক মূল গ্রন্থ অনুিসরণে। ‘মেনা- সৎ’ গ্রন্থটি মিয়া সাধন রচনা করেন।
- ‘দৌলত কাজী’ কোন সময়ের কবি ছিলেন? তাঁর রচিত একটি কাব্যের নাম লেখো?
⇒ ‘দৌলত কাজী’ সপ্তদশ শতকের কবি ছিলেন। তাঁর রচিত একটি কাব্যের নাম ‘লোর-চন্দ্রানী।
- সৈয়দ আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্যটির নাম কী? কাব্যটির রচনাকাল কত?
⇒ সৈয়দ আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্যটির নাম ‘পদ্মাবতী, কষ্ট পদ্মাবতী’ কাব্যটির রচনাকাল 1646 খ্রিঃ
১৫. দৌলত কাজী কোথাকার কার ছিলেন?
⇒ আরকানের রোসাঙ রাজসভার কবি ছিলেন।
- রোসাঙ রাজসভায় জনপ্রিয় কবির নামকী আদরে ⇒ সৈয়দ আলাওল।
- ‘লোর-চন্দ্রানী’ কাব্যটির অপর নাম কী কাদার ⇒ সতী ময়নামতী।
- শাক্তপদাবলীর ধারায় ‘সাধককবি’ কাকে বলা হয়।
⇒ রামপ্রসাদ সেন কে,
- ‘শ্যামাসংগীত’ কে রচনা করেন?
⇒ রাম প্রসাদ সেন।
- রামপ্রসাদ রচিত দু’খানি কাব্যের নাম লেখো?
⇒ বিদ্যাসুন্দর’ ও ‘কালিকামঙ্গল।
- কমলাকান্ত ভট্টাচার্য করে কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
⇒ কমলাকান্ত ভট্টাচার্য সম্ভবত 1772 খ্রিঃ বর্ধমান জেলায় চান্না গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহন করেন।
- সদানন্দ ময়ী কালী’ ম্যামাসংগীতটির রচয়িতা কে?
⇒ সাধক কবি কমলাকান্ত ভট্টাচার্য।
- ‘শাক্তপদাবলীর বাল্যলীলা’ পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবি কে? ⇒ কবি রাম প্রসাদ।